আমাদের জাতিসত্তার অঙ্গীকার

Daily Inqilab ড. মাহরুফ চৌধুরী

২৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম

ব্যক্তিমানুষের আত্মপরিচয় বহুমাত্রিক এবং নানা স্তরবিন্যাসে গঠিত। ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি, পেশা, আঞ্চলিকতা, এমনকি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, এ সব নানা বিষয়ের ভিত্তিতে একজন ব্যক্তির পরিচয় তৈরি হয়। পরিচয়ের প্রতিটি স্তরই তার জীবনের স্বতন্ত্র এক দিক উন্মোচন করে। এই বহুমাত্রিক পরিচয়ের ভেতরে জটিল একটি আন্তঃসম্পর্ক কাজ করে, যা একজন ব্যক্তির জীবনযাত্রা, চিন্তাভাবনা ও সামাজিক অবস্থানকে প্রভাবিত করে। কিন্তু ব্যক্তিমানুষের আত্মপরিচয়ের এই বহুমাত্রিকতার মাঝে, রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদ একটি শক্তিশালী সামষ্টিক ভৌগলিক ও রাজনৈতিক পরিচয় হয়ে ওঠে, যা যে কোন দেশের নাগরিকদের মধ্যে ঐক্যের ভিত্তি গড়ে তোলে। এটি এমন এক সামষ্টিক পরিচয়, যা ব্যক্তির অন্যসব পরিচয়কে ছাপিয়ে বৃহত্তর কল্যাণের লক্ষ্যে মানুষকে রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে জাতীয় পরিচয়ের সূত্রে একত্রিত করে। এই পরিচয়ের মাধ্যমে একদিকে যেমন ভিন্নতা ও বৈচিত্র্য ধারণ করা হয়, অন্যদিকে তেমনই একটি অভিন্ন জাতীয় লক্ষ্য ও আদর্শকে কেন্দ্র করে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তি গড়ে তোলা হয়। এ ধরনের জাতীয়তাবাদ কোনো একক পরিচয়ের উপর জোর দেয় না; বরং এটি বহুমাত্রিক পরিচয়ের সম্মিলিত রূপ, যেখানে ব্যক্তি তার নিজস্ব পরিচয়ের পাশাপাশি বৃহত্তর সামষ্টিকতার অংশ হিসেবে নিজেকে অনুভব করে। তাই, রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদ কেবল একটি পরিচয় নয়, এটি নাগরিকদের মধ্যে সহমর্মিতা, সহযোগিতা এবং জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার এক অনুপ্রেরণা ও অঙ্গীকার।
স্বাধীনতার পর থেকেই জাতি হিসেবে আমাদের পরিচয় কি হবে, এ নিয়ে নানা তর্ক-বিতর্ক চলে আসছে। আমাদের বোঝা দরকার যে, বিভিন্ন জাতির ক্ষেত্রে এই রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদ কখনও কখনও তার নৃতাত্ত্বিক, ভাষাতাত্ত্বিক বা ধর্মতাত্ত্বিক পরিচয়কে ভিত্তি করেই গড়ে ওঠে। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নাগরিকদের এ সব পরিচয়ের ভিন্নতা স্পষ্ট। এ দেশের মানুষের রয়েছে বৈচিত্র্যময় নৃতাত্ত্বিক, ভাষাতাত্ত্বিক ও ধর্মীয় পরিচয়। পরিচয়ের এই বৈশিষ্ট্য অস্বীকার না করে, বরং মেনে নিয়েই আমাদের রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদের ভিত্তি তৈরি করতে হবে। আমাদের লক্ষ্য হবে এমন এক বাংলাদেশী পরিচয়, যা ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক অস্তিত্বকে চিহ্নিত করার পাশাপাশি আমাদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম ও সামষ্টিক স্বপ্নের প্রতিফলন ঘটায়। এই জাতীয়তাবাদকে মজবুত করতে শিক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে। একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা, যেখানে বাংলাদেশের নৃতাত্ত্বিক, ভাষাগত ও ধর্মীয় বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শিত হয়, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য ধারণা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে পারে।
আমাদের জাতিসত্তার পরিচয় ও জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনে আমরা খুঁজে দেখতে চাই, কীভাবে ব্যক্তিগত বহুমাত্রিক পরিচয় ও রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদ পরস্পরকে সমৃদ্ধ করে এবং আমাদেরকে জাতি হিসেবে ঐক্যের পথে এগিয়ে নিতে পারবে। ব্যক্তিমানুষের বহুমাত্রিক পরিচয়ের স্বাভাবিকতাকে স্বীকার করা জরুরি। একজন ব্যক্তির ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক, ভাষাগত কিংবা পেশাগত পরিচয় তাকে যে বৈচিত্র্যময় সত্তায় রূপান্তরিত করে, তা স্বীকার করার মানে তার মানসিক ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা। একইভাবে, একটি সমাজ বা জাতি যখন তার অভ্যন্তরীণ বৈচিত্র্যকে স্বীকার করে, তখন সেটি তার একীকরণ প্রক্রিয়াকে আরও সমৃদ্ধ ও দৃঢ় করে। জাতিসত্তার বৈচিত্র্যময়তা কোনো দুর্বলতা নয়, বরং এটি আমাদের ঐতিহাসিক গৌরব এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির প্রমাণ।
জাতি হিসেবে বহুমাত্রিক পরিচয়কে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা ও তাকে আলিঙ্গন করা এমন একটি চেতনা তৈরি করতে পারে, যেখানে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও সহাবস্থান অগ্রাধিকার পাবে। এটি বুঝতে পারলেই জাতিসত্তার পরিচয়ের ভুল ব্যাখ্যা, অপ্রয়োজনীয় তর্ক-বিতর্ক এবং কুতর্ক দূর করা সম্ভব। এর ফলে রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদকে এমন একটি কাঠামোয় স্থাপন করা সম্ভব, যা ব্যক্তিক ও সামষ্টিক পরিচয়ের মধ্যকার সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে সক্ষম।
ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে, একজন ব্যক্তির পরিচয় বহুস্তরীয় ও চলমান। এটি একটি গতিশীল প্রক্রিয়া, যা সময়, পরিবেশ ও অভিজ্ঞতার সাথে বিকশিত হয়। জার্মান বংশোদ্ভুত মার্কিন মনোবিজ্ঞানী এরিক এরিকসনের (১৯০২-১৯৯৪) আত্মপরিচয় তত্ত্ব অনুযায়ী, ব্যক্তি তার জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ের সাথে নিজেকে সংযুক্ত করে এবং তা তার ব্যক্তিত্ব ও সামাজিক অবস্থানের অংশ হয়ে ওঠে। একজন ব্যক্তি একসঙ্গে একজন কন্যা, একজন মা, একজন স্ত্রী, একজন শিক্ষক, একজন নাগরিক এবং একজন সংস্কৃতিপ্রেমী হতে পারেন। এগুলো তার ব্যক্তিক সত্তার ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়। এই বহুমাত্রিকতা ব্যক্তিক পরিচয় অন্যের সাথে তার সম্পর্কের ব্যাপ্তিকে তুলে ধরে এবং তাকে আরও সংবেদনশীল ও সহযোগিতামূলক করে তোলে। এক্ষেত্রে ইতিহাস ও সমাজবিজ্ঞানের বিশ্লেষণ আমাদের দেখায় যে, বহুমাত্রিক পরিচয় কোনো বিভাজনের কারণ নয়; বরং এটি একটি শক্তি এবং সম্পর্কিত হওয়ার সুযোগ বৃদ্ধি করে। ব্যক্তি যখন তার ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ের সম্মিলন ঘটায়, তখন সে কেবল নিজের সত্তাকে সমৃদ্ধ করে না, বরং সমাজ ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোতেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে এই ব্যক্তিক আত্মপরিচয়ের বহুমাত্রিকতার ইতিবাচক দিকগুলোকে চিহ্নিত করা এবং প্রশংসিত করা সম্ভব। এমন একটি শিক্ষা যা ব্যক্তি ও জাতির পরিচয়ের বহুস্তরীয় চরিত্রকে তুলে ধরে, মানুষের মধ্যে অন্তর্ভুক্তির বোধ জাগিয়ে তুলতে পারে। বৈচিত্র্যের প্রতি সম্মান ও সহযোগিতার মনোভাব গড়ে তোলার জন্য শিক্ষাকে এমনভাবে নকশা (ডিজাইন) করা উচিত, যা ব্যক্তিক পরিচয়ের বহুমাত্রিকতাকে সামষ্টিক কল্যাণে রাষ্ট্রীয় ঐক্যের সাথে সংযুক্ত করে। এটি ব্যক্তি ও জাতি উভয়ের জন্য একটি সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে, যেখানে ‘বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য’ শুধু একটি আদর্শ নয়, বাস্তবতার প্রতিফলন হয়ে উঠবে। রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদ ও ঐক্যের ধারণাকে জনশিক্ষার মাধ্যমে জনসাধারণের কাছে তুলে ধরা না গেলে দেশের নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব নয়। রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদ মানে কোনো একক পরিচয়ের প্রাধান্য নয়; বরং এটি একটি সর্বজনীন পরিচয়ের ছাতা, যা দেশের সব নাগরিকের বৈচিত্র্যময় পরিচয়কে মেনে নিয়ে তাদের একত্রে কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।
অ্যাংলো-আইরিশ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও ঐতিহাসিক বেনেডিক্ট অ্যান্ডারসনের (১৯৩৬-২০১৫) ‘কল্পিত সম্প্রদায়’ (ইমাজিন্ড কম্যুনিটিজ, ১৯৮৩) ধারণা অনুযায়ী, একটি জাতি এমন একটি কল্পিত সম্প্রদায়, যেখানে প্রত্যেক সদস্য একে অপরকে ব্যক্তিগতভাবে না চিনলেও, সার্বিক কল্যাণের জন্য একটি ঐক্যবোধ অনুভব করেন। এই ধারণা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কাঙ্খিত রাষ্ট্র বিনির্মাণের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আমাদের ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ এবং ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানসহ সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন এই কল্পিত সম্প্রদায়ের প্রতীক। এই ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের বাংলাদেশী পরিচয়ের মূল ভিত্তি গড়ে তুলেছে। তবে এই ঐক্যের ধারণা কেবল ইতিহাসের স্মৃতিতে সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। এটিকে বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের চেতনায় সঞ্চারিত করতে জনশিক্ষা ব্যবস্থাকে কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে হবে। অপরদিকে আনুষ্ঠানিক শিক্ষাব্যবস্থা এমন হতে হবে, যা বাংলাদেশের বহুমাত্রিক সমাজব্যবস্থার প্রতিটি স্তরের মানুষকে তাদের পরিচয়ের বৈচিত্র্য সত্ত্বেও একীভূত হতে শেখায়। এই ধারণাটি শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক আদর্শ নয়, বরং একটি সামাজিক চুক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে, যেখানে সবাই রাষ্ট্রীয় স্বার্থ এবং উন্নয়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করবে। এ চেতনার বিকাশের মধ্যে দিয়ে একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্রে সবার জান, মাল ও সম্পত্তির নিরাপত্তার পাশাপাশি সমৃদ্ধির পথ প্রশস্ত হবে।
ভাষা আন্দোলনের আত্মত্যাগ, মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম, বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন রাষ্ট্রের জন্য আত্মাহুতি এবং রাষ্ট্রসংস্কারের সাম্প্রতিক আন্দোলনগুলোর অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে, বাংলাদেশী পরিচয়ের এই ধারণা শুধু একটি কল্পনা নয়, বরং বাস্তবতার মূর্ত প্রতীক। আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে এ ধারণাকে শিক্ষা ও সংস্কৃতির মাধ্যমে আরও সুসংহত করার উপর। একটি জাতির বিকাশের শক্তি তার নাগরিকদের আত্মপরিচয়ের বহুমাত্রিকতাকে কীভাবে সংহত করতে পারে, তার উপরই নির্ভর করে।
ইতিহাস প্রমাণ করে যে, যখন জাতীয় স্বার্থ বা বৃহত্তর কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়, তখন ব্যক্তিগত বহুমাত্রিক আত্মপরিচয় কোনোভাবেই ঐক্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। বরং বৈচিত্র্য আমাদের আন্দোলন-সংগ্রামের ঘটনাগুলোকে আরও সমৃদ্ধ ও অর্থবহ করে তুলে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কেবল বাঙালির ভাষাতাত্ত্বিক বা নৃতাত্ত্বিক জাতিসত্তার রাজনৈতিক সংগ্রামই ছিল না, বরং এ যুদ্ধ আমাদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সামনে নিয়ে আসে। এতে বোঝা যায়, একতা আর বৈচিত্র্য একসঙ্গে সহাবস্থান করতে পারে, যদি তা সঠিকভাবে চর্চা ও লালন করা হয়। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই শিক্ষা কেবল অতীতের জন্য নয়, বরং বর্তমান ও ভবিষ্যতের জন্যও সমান প্রাসঙ্গিক। আমাদের জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ ও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের অভিজ্ঞতা তরুণ প্রজন্মকে দেখাতে পারে যে, একক পরিচয়ের সীমাবদ্ধতার বাইরে গিয়েও কীভাবে বহুমাত্রিকতা একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও সমৃদ্ধ করতে পারে।
রাষ্ট্রীয় পরিম-লে জাতি হিসেবে আমাদের জাতিসত্তার পরিচয় বাংলাদেশী, যা আমাদের আত্মপরিচয়ের ‘বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য’ নির্মাণ করেছে, আর যা আমাদের শক্তি ও সমৃদ্ধির উৎস। এই ঐক্যের ভিত্তিতে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সহমর্মিতা এবং সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গড়ে তুলতে সক্ষম হব। এ রাষ্ট্র এমন হবে, যেখানে নাগরিকদের ব্যক্তিক পরিচয় সংরক্ষিত থাকবে, তবে জাতীয় স্বার্থে তারা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে। এর মাধ্যমে অচিরেই আমরা একটি উন্নত, শান্তিপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে পারব। নিঃসন্দেহে, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের এই অঙ্গীকার আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি শক্তিশালী, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং মানবিক সমাজ গড়ে তুলবে।
লেখক: ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য।
Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

গাজাকে বাসোপযোগী করতে হবে
ড. মুহাম্মদ ইউনূসেই জনগণের আস্থা
ঐক্যবদ্ধ মুসলিম উম্মাহই সময়ের দাবি
এখন বিভেদ-বিতর্কের সময় নয়
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

আ'লীগ হটিয়ে শিক্ষা প্রশাসন জামায়াতিকরণ, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কের ঝড়

আ'লীগ হটিয়ে শিক্ষা প্রশাসন জামায়াতিকরণ, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কের ঝড়

নরসিংদীতে আ.লীগের দু’পক্ষের টেঁটা ও বন্দুকযুদ্ধে নিহত বেড়ে ৩

নরসিংদীতে আ.লীগের দু’পক্ষের টেঁটা ও বন্দুকযুদ্ধে নিহত বেড়ে ৩

কোভিড-১৯ এর উৎপত্তি ল্যাব দুর্ঘটনা, দাবি সিআইএর

কোভিড-১৯ এর উৎপত্তি ল্যাব দুর্ঘটনা, দাবি সিআইএর

পুতুলকে নিয়ে ভাবমূর্তি সংকটে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

পুতুলকে নিয়ে ভাবমূর্তি সংকটে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস, হিমেল হাওয়ায় আর কন কনে শীতে অস্থির জনজীবন

চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস, হিমেল হাওয়ায় আর কন কনে শীতে অস্থির জনজীবন

পুতুলের বিরুদ্ধে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুদক

পুতুলের বিরুদ্ধে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুদক

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মৃত্যুর ফাঁদ, কে বসালো ল্যান্ডমাইন?

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মৃত্যুর ফাঁদ, কে বসালো ল্যান্ডমাইন?

নরসিংদীতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ২০

নরসিংদীতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ২০

ভয়ঙ্কর সেই রাতের ঘটনা তুলে ধরলেন সাইফ আলি খান

ভয়ঙ্কর সেই রাতের ঘটনা তুলে ধরলেন সাইফ আলি খান

মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

বিশ্ব ইজতেমার বাকি আর পাঁচ দিন : চলছে জোর প্রস্তুতি

বিশ্ব ইজতেমার বাকি আর পাঁচ দিন : চলছে জোর প্রস্তুতি

বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট চালুর ঘোষণা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট চালুর ঘোষণা

'পিকেকে'র  হামলায় ইরাকি সেনা নিহত, তুরস্কের নিন্দা

'পিকেকে'র হামলায় ইরাকি সেনা নিহত, তুরস্কের নিন্দা

ঢাবি থেকে পৃথকীকরণ : দুপুরে বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে কমিশন

ঢাবি থেকে পৃথকীকরণ : দুপুরে বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে কমিশন

বিএনপির সাথে সরকার-ছাত্রদের মতবিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতে যেসব ইস্যু

বিএনপির সাথে সরকার-ছাত্রদের মতবিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতে যেসব ইস্যু

মির্জা ফখরুলের ৭৮তম জন্মদিন আজ

মির্জা ফখরুলের ৭৮তম জন্মদিন আজ

মিশর পৌঁছেছেন মুক্তিপ্রাপ্ত ৭০ ফিলিস্তিনি বন্দি

মিশর পৌঁছেছেন মুক্তিপ্রাপ্ত ৭০ ফিলিস্তিনি বন্দি

খতনা করাতে গিয়ে আয়ানের মৃত্যু, তদন্তে জানা গেল

খতনা করাতে গিয়ে আয়ানের মৃত্যু, তদন্তে জানা গেল

দ্বিতীয় স্থান নিয়ে ঢাকার বায়ু আজও ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

দ্বিতীয় স্থান নিয়ে ঢাকার বায়ু আজও ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৮ ডিগ্রিতে নামলো নওগাঁর তাপমাত্রা

৮ ডিগ্রিতে নামলো নওগাঁর তাপমাত্রা